November 20, 2007

এবার জগদ্ধাত্রী পূজায় চন্দননগর




চন্দননগর আমাদের পশ্চিম বঙ্গের অভ্যন্তরীণ হুগলী জেলার একটি শহর যা এককালে ফঁরাসিদের কলোনী ছিল (তাই এর অপর নাম ছিল ফঁরাসডাঙ্গা)। ভারত স্বাধীন হবার পর ফঁরাসি অধিকর্তারা জনমত নিয়ে ১৯৫১ এ চন্দননগর তুলে দেন ভারত সরকারের হাতে। ২রা অক্টোবর ১৯৫৫ এ চন্দননগরকে পশ্চিমবঙ্গের অন্তর্গত করা হয়।

গত রোববার চন্দননগরের জগদ্ধাত্রী পূজা দেখতে গিয়েছিলাম। এখানকার জগদ্ধাত্রী পূজা খুবই বিখ্যাত। লোকে বলে এই পূজা ১৭৫০ নাগাদ থেকে এখানে হয়ে আসছে যদিও সঠিক তারিখ নিয়ে কিছু বিতর্ক আছে। কার্তিক মাসের এই পূজায় দেবী দূর্গার জগন্মাতা রূপের পূজা করা হয়। বিশাল মূর্তি - সিংহে অধিষ্ঠিত দেবী, তার নিচে শায়িত একটি হাতি। অপূর্ব সুন্দর ডাকের সাজ, আর বিখ্যাত ইলেক্ট্রিক লাইটিং সব মিলিয়ে অত্যন্ত জাকজমকের সাথে পালিত হয় এই পূজা।

তারই কিছু ছবি এখানে তুলে ধরলামঃ



















আরো কিছু ছবি দেখতে পাবেন এইখানে

4 comments:

I said...

খুব ভালো লাগলো । আমার বাড়ি থেকে খুব একটা দূরে নয় চন্দননগর । কিন্তু তাও এবারেও যাওয়া হল না ।
তবে চন্দননগরে যেতে হলে জগদ্ধাত্রী পুজোর বিসর্জনের দিন যাওয়াই ভালো । এরকম লাইটের কারুকার্য অন্য কোন সময়ে দেখা যাবে না ।

Aparna Ray said...

ছোট বেলায় রাত জেগে বিসর্জন দেখেছি বছরের পর বছর। কিন্তু এবার য্বেন মনে হ্ল লাইটের কারুকার্যে ভাটা পড়েছে অনেক...একটা দুটো জায়গা ছাড়া বিশেষ আলোর খেলা ছিল না কোথাও। বেশ মন খারাপ হয়ে গেল...এর থেকে তো কলকাতায় যা আলো পাঠানো হয় তা অনেক বেশি চোখ ধাঁধানো! কিন্তু আগে আমি দেখেছি নতুন আলো থাকত চন্দননগরে আর পরের বছর তা পাঠানো হত কলকাতায়...

sadiphasan said...

ধন্যবাদ,লেখাটা পড়ে ভালো লাগলো| আমি আপনাকে কোন প্রকার অফার করছি না। আমার মানে হয় এই ছোট তথ্যটি আপনার উপকারে আসতে পারে অ্যাপার্টমেন্ট ভাড়া।

saifulhasan said...

আমাদের বেঁচে থাকার জন্য খাদ্যের ভূমিকা অনেক। আমরা অনেকেই নানা রকম খাবার ভালোবাসি। আমরা সবাই কম বেশি মাছ ভালোবাসি। কিন্তু বর্তমানে তাজা বা টাটকা মাছ খোঁজে পাওয়া যাই না। আপনি কি সামুদ্রিক মাছ, গলদা চিংড়ি, চিংড়ি, তাজা জল-মাছ, কাঁকড়া, ইত্যাদি দরণের মাছ খোঁজ করছে? তাহলে ভিজিট করুন freshfishbd.